দলটি (জামায়াতে ইসলামী) নাশকতার দায়ে অভিযুক্ত। দলটির ব্যপারে আমাদের জিরো টলারেন্স রয়েছে। তাদের অতীত কর্মকাণ্ড অত্যন্ত জঘন্য। তারা সাধারণ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে।
মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অবস্থানের কারণে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। ২০১৮ সালে দলটির নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আদালতের রায়ে নিবন্ধন হারানোর পর দীর্ঘদিন প্রকাশ্যে কোনো সভা-সমাবেশ করেনি দলটি। নিবন্ধন না থাকায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও অংশ নিতে পারেনি জামায়াত।