Wednesday , 17 April 2024
E- mail: news@dainiksakalbela.com/ sakalbela1997@gmail.com
ব্রেকিং নিউজ
প্রধানমন্ত্রীর দিল্লি সফরে যেসব সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ-ভারত
--সংগৃহীত ছবি

প্রধানমন্ত্রীর দিল্লি সফরে যেসব সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ-ভারত

অনলাইন ডেস্ক:

চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে আছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফর শেষে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতে দেশে ফিরবেন তিনি।

রাষ্ট্রীয় এই সফরে দুই দেশের মধ্যে সাত সমোঝতা চুক্তি হয়েছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতের সঙ্গে যৌথ সম্মতিতে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এগুলো হলো-

অবিচল বন্ধুত্ব

আঞ্চলিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য বন্ধুত্ব ও অংশীদারীত্বের চেতনায় বৃহত্তর সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রেল সংযোগ উন্নয়ন সম্পর্কিত মূল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এই সফরে। দুই দেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় উদ্যোগের মূল্যায়নের নীতিগত সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে দুই দেশ। যেমন-

– টঙ্গী-আখাউড়া লাইনকে ডুয়েলগেজে রূপান্তর
– বাংলাদেশ রেলওয়েতে রেলওয়ে রোলিং স্টক সরবরাহ
– ভারতীয় রেলওয়ের স্বনামধন্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ
– বাংলাদেশ রেলওয়ের সেবার উন্নতি নিশ্চিতে আইটি-সংক্রান্ত সহযোগিতা প্রদান।

বাংলাদেশ-ভারত রেল সংযোগের উন্নয়নে গৃহীত নতুন উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে

– কাউনিয়া-লালমনিরহাট-মোগলঘাট-নিউ গীতালদহ রেল সংযোগ
– হিলি ও বিরামপুরের মধ্যে রেল সংযোগ স্থাপন
– বেনাপোল-যশোর রেলপথ ও সিগন্যালিং ব্যবস্থা এবং রেলস্টেশনের মানোন্নয়ন
– বুড়িমারী ও চ্যাংড়াবান্ধার মধ্যে রেল সংযোগ পুনঃস্থাপন
– সিরাজগঞ্জে একটি কন্টেইনার ডিপো নির্মাণ ইত্যাদি

গুরুত্বপূর্ণভাবে, এসব অগ্রগামী প্রকল্পের জন্যে বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগিতার অধীনে একাধিক আর্থিক কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন নিশ্চিতকরণ।

বাংলাদেশের অনুরোধে অনুদানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ২০টি ব্রডগেজ ডিজেল লোকোমোটিভ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ভারত।

বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ধাক্কা থেকে রক্ষা করা

– ভারত থেকে বাংলাদেশে চাল, গম, চিনি, পেঁয়াজ, আদা এবং রসুনের মতো প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের আনুমানিক সরবরাহ নিশ্চিতে উভয় দেশের সরকারের মাঝে বিশেষ ব্যবস্থায় দুই দেশের মধ্যে পণ্য সরবরাহের সম্ভাবনা।

মানুষ এবং পণ্যের স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ চলাচলের সুবিধা নিশ্চিতকরণ

– আন্তর্জাতিক সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে চলমান উন্নয়নমূলক কাজগুলো দ্রুত সম্পন্নকরণ, যার মধ্যে ৪,০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তের বিভিন্ন সীমান্ত ক্রসিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ অভিবাসন এবং বাণিজ্য-সম্পর্কিত অবকাঠামো রয়েছে।

সীমান্ত নিরাপত্তা ও ব্যবস্থাপনা

– একটি শান্ত এবং অপরাধমুক্ত সীমান্ত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য, ত্রিপুরা সেক্টর থেকে শুরু করে সমগ্র সীমান্তের কাঁটাতারবিহীন অংশগুলোতে কাঁটাতার নির্মাণের কাজ শেষ করার বিষয়ে উভয় নেতা একমত হয়েছেন।

– সীমান্ত রক্ষাবাহিনী কর্তৃক পদক্ষেপের মাধ্যমে সীমান্তে মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাসকরণ। অস্ত্র, মাদক ও জাল টাকার চোরাচালান এবং পাচার রোধে বিশেষত নারী ও শিশুপাচার রোধে পারস্পরিক সহযোগিতাও প্রশংসিত হয়েছে।

সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে লড়াইয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

– উভয় নেতাই সন্ত্রাসবাদের সব রূপ ও অভিব্যক্তি নির্মূলে তাদের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

– এই অঞ্চল ও এর বাইরে সন্ত্রাসবাদ, সহিংস চরমপন্থা এবং মৌলবাদের বিস্তার প্রতিরোধে ও সে সম্পর্কিত পদক্ষেপে সহযোগিতা আরো জোরদার করার বিষয়ে সম্মত হয়েছে।

প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা

– বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য যানবাহন সংগ্রহের পরিকল্পনাসহ ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিরক্ষা ‘লাইন অব ক্রেডিট’-এর অধীনে প্রকল্পগুলোর প্রাথমিক চূড়ান্তকরণে সম্মত হয়েছে।

– বর্ধিত সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে ২০১৯ সালে স্বাক্ষরিত উপকূলীয় রাডার সিস্টেম সমঝোতা স্মারকের প্রাথমিক কার্যকারিতা চূড়ান্তকরণ।

নদীর পানিসংক্রান্ত সহযোগিতা

– এক দশকেরও বেশি সময় পর যৌথ নদী কমিশনের মন্ত্রীপর্যায়ের সভা আহ্বান করা, যেখানে সব অভিন্ন নদীর ব্যাপারে সহযোগিতার অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়, যা নেতাদের প্রশংসা পেয়েছে।

– আসাম রাজ্য সরকারসহ ভারতের সব অংশীদারদের সহযোগিতায় কুশিয়ারা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এটি শুষ্ক মৌসুমে উত্তর-পূর্ব বাংলাদেশের জমিতে সেচ দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশি কৃষকদের সাহায্য করবে এবং একইভাবে দক্ষিণ আসামও এর দ্বারা উপকৃত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

– বাংলাদেশ ফেনী নদীর পানিবণ্টনের বিষয়ে ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের অনুরোধের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।

– ত্রিপুরার জনগণের জন্য পানীয় জল প্রকল্পটির মাধ্যমে এখন শীঘ্রই ফেনী নদী থেকে ১.৮২ কিউসেক পানি উত্তোলনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কর্তৃক প্রদত্ত অনুমোদন এবং ছাড়পত্রের ভিত্তিতে ২০১৯-এ স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক কার্যকর হবে৷

– তথ্যবিনিময় এবং অন্তর্বর্তীকালীন পানি বণ্টন চুক্তির কাঠামো প্রণয়নের জন্য এখন অন্য নদীগুলোকেও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

– গঙ্গার পানির সর্বোত্তম ব্যবহারের জন্য একটি সমীক্ষা পরিচালনা করতে যৌথ কারিগরি কমিটি গঠনে উভয় পক্ষই সম্মত হয়।

– ২০১১ সালে চূড়ান্ত হওয়া তিস্তা চুক্তি শেষ করার জন্য বাংলাদেশ পুনরায় অনুরোধ জানায়।

– নদীদূষণ মোকাবেলা, নদীর পরিবেশ ও নাব্যতা উন্নয়নে সহযোগিতা বাড়াতে উভয় পক্ষই সম্মত হয়েছে।

বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা

– সিঙ্ক্রোনাস গ্রিড কানেক্টিভিটির মাধ্যমে কাটিহার (বিহার) থেকে পার্বতীপুর (বাংলাদেশ) হয়ে বোরনগর (আসাম) পর্যন্ত একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ৭৬৫ কেভি ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপনে ‘স্পেশ্যাল পারপাজ ভেহিকল’ বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ। এই সংযোগের মাধ্যমে মৌসুমি চাহিদা মাফিক বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আমদানি ও রপ্তানি উভয়ই সহজতর করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

– নেপাল, ভুটান এবং বাংলাদেশকে সংযুক্তপূর্বক উপ-আঞ্চলিক পাওয়ার গ্রিড বাস্তবায়ন বেগবান হয়েছে। ভারত জানায় যে এই জাতীয় নেটওয়ার্ক স্থাপনে অভ্যন্তরীণ নির্দেশিকা গৃহীত হয়েছে।

জ্বালানি খাতে সহযোগিতা

– বাংলাদেশের জ্বালানির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে উভয় পক্ষই আন্তঃসীমান্ত ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী পাইপলাইনের নির্মাণকাজ দ্রুত সমাপ্তির আশা করছে, যার মাধ্যমে ভারত থেকে সরাসরি বাংলাদেশে উচ্চ গতির ডিজেল পরিবহন হবে।

– বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পেট্রোলিয়াম পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ভারত উভয় দেশের অনুমোদিত সংস্থার মধ্যে প্রাথমিক আলোচনা নিশ্চিতে সম্মত হয়েছে।

– এই বছরের আসাম ও মেঘালয়ে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ভারত আসাম থেকে ত্রিপুরায় পেট্রোলিয়াম, তেল এবং লুব্রিক্যান্ট পরিবহনের সুবিধার্থে বর্ধিত সহায়তার জন্য বাংলাদেশের প্রতি ধন্যবাদ জানায়।

– ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশন লিমিটেড (IOCL), ভারত সরকারের একটি PSU, এখন বাংলাদেশে জি-টু-জি (সরকার থেকে সরকারে) ভিত্তিতে পেট্রোলিয়াম পণ্য সরবরাহ করার অনুমোদন লাভ করেছে৷

উন্নয়ন সহযোগিতা

– বাংলাদেশ ভারত সরকারের সঙ্গে যুক্ত লাইন অব ক্রেডিটের অধীনে, বিশেষত গত বছরের তহবিল বিতরণের কার্যকারিতা এবং গতির জন্য ভারতের প্রশংসা করেছে। বাংলাদেশকে প্রায় ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেয়াতি ঋণ দেওয়া হয়েছে।

– বাংলাদেশ ভারতের শীর্ষ উন্নয়ন সহযোগী। ভারত কর্তৃক অন্যান্য দেশকে দেওয়া সব উন্নয়ন অর্থায়নের প্রায় এক-চতুর্থাংশ বা ২৫% করে বাংলাদেশকে প্রদান করে।

দ্বিপক্ষীয় ও উপ-আঞ্চলিক বাণিজ্য এবং সংযোগ বৃদ্ধি

– উভয় নেতা বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল মোটরযান চুক্তি কার্যকর করার প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করতে সম্মত হয়েছেন। একবার সম্মত হলে, চারটি দেশের সীমান্তে ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক যানবাহন নিয়ে নির্বিঘ্নে চলাচল করা সম্ভব হবে।

– উপ-আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধিতে, বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে মহেন্দ্রগঞ্জ (মেঘালয়) থেকে হিলিকে (পশ্চিমবঙ্গ) সংযুক্তকারী একটি নতুন হাইওয়ে নির্মাণকল্পে একটি বিশদ প্রকল্প প্রতিবেদন তৈরির প্রস্তাব করেছে ভারত। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিপক্ষীয় মহাসড়কেও তাদের অংশগ্রহণে প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।

– বাংলাদেশি ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে তার ভূখণ্ডে নির্দিষ্ট ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশন/বিমানবন্দর/সমুদ্রবন্দরের মাধ্যমে ভারতের দেওয়া বিনা মূল্যের ট্রানজিট ব্যবহার করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে, ভারত তৃতীয় কোনো দেশে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির সুযোগ করে দিয়েছে। এটি নেপাল এবং ভুটানে রপ্তানিকারী বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদেরকে ইতিমধ্যেই দেওয়া বিনা মূল্যের ট্রানজিট সুবিধারবহির্ভূত।

পারস্পরিক লাভজনক দ্বিমুখী বাণিজ্য

– ২০১৫ সালে চট্টগ্রাম ও মোংলাবন্দর ব্যবহারসংক্রান্ত চুক্তির অধীনে সফল পরীক্ষামূলক চালান সম্পন্ন হয়েছে।

– ভারতের ত্রিপুরার সঙ্গে বাংলাদেশের সংযোগকারী মৈত্রী সেতুটিও চালু হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে এবং ভারত বাংলাদেশকে রামগড়ে অবশিষ্ট অবকাঠামো, অভিবাসন এবং শুল্ক সুবিধা দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ করেছে।

– দ্বিমুখী ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য, ভারতীয় পণ্যের ওপর বাংলাদেশ কর্তৃক আরোপিত বন্দর নিষেধাজ্ঞা অপসারণে আবারও জোর দেওয়া হয়।

– উভয় পক্ষের বাণিজ্য বিষয়ক কর্মকর্তাদেরকে ২০২২ সালের মধ্যে একটি সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে এবং ২০২৬ সালের আগে এটি সম্পূর্ণ করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। ২০২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশ তার এলডিসি অবস্থা থেকে উন্নীত হবে এবং বর্তমানে ভোগ করা শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত সুবিধাগুলো ধরে রাখতে উদ্যোগ নেবে।

– বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য চলাচলের সুবিধার্থে, দেশের ব্যস্ততম স্থলবন্দর, বেনাপোল-পেট্রাপোল আইসিপিতে একটি দ্বিতীয় মালবাহী গেট নির্মাণের উদ্দেশ্যে তহবিল গঠনের জন্য ভারতের দেওয়া প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ।

বঙ্গবন্ধু ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

– বঙ্গবন্ধুর ওপর যৌথভাবে নির্মিত বায়োপিক – ‘Mujib – The Making of a Nation’ – খুব শীঘ্রই শেষ হবে এবং আগামী বছর মুক্তি পেতে পারে।

– মুক্তিযুদ্ধের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্রের যৌথ প্রযোজনা এবং দুর্লভ ভিডিও ফুটেজের যৌথ সংকলনে সম্মত হয়েছে উভয় পক্ষ।

– ২০১৮ সাল থেকে বিনা মূল্যে ভারতের নামকরা হাসপাতালে ১০০ জনেরও বেশি মুক্তিযোদ্ধাকে চিকিৎসাসেবা প্রদানে ভারতের উদ্যোগ গভীরভাবে প্রশংসিত হয়েছে।

সহযোগিতার ভবিষ্যৎ ক্ষেত্র

– ভারতে বাংলাদেশি স্টার্ট-আপ প্রতিনিধিদলের প্রথম সফর।

– সুন্দরবন সংরক্ষণে যৌথ উদ্যোগ।

– মহাকাশের শান্তিপূর্ণ ব্যবহার, গ্রিন এনার্জি, পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার এবং অর্থ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত পরিষেবাগুলোতে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।

আঞ্চলিক সমস্যা

– ভারত মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত দশ লাখেরও বেশি মানুষকে আশ্রয় দেওয়া এবং মানবিক সহায়তা প্রদানে বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করেছে এবং জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত এইসব লোককে নিরাপদ, টেকসই এবং দ্রুত স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিতে তার অব্যাহত প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দিয়েছে।

– ভারত বিমসটেক সচিবালয়ের আয়োজনে এবং এর অবকাঠামোগত উন্নয়নে বাংলাদেশের অবদানের প্রশংসা করেছে। ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশনের (আইওআরএ) চে৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯৯০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০ড়-/.দততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততততত;/.য়ার হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি ভারতীয় পক্ষ তাদের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে।

সূত্র: কালের কন্ঠ অনলাইন

About Syed Enamul Huq

Leave a Reply