শনিবার বিকেলে রামপাল কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন ও মংলা অর্থনৈতিক অঞ্চল’র উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, কিছু কিছু লোকজন বলে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মান হলে সুন্দরবনের ক্ষতি হবে, কিন্তু তারা আশেপাশের মানুষের যে ক্ষতি হবে না, সে কথা বলে না। মূখ্য সচিব বলেন, দিনাজপুরের ফুলবাড়ির বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আছে। তার আশেপাশেই সবুজ ধান ক্ষেত, আশেপাশেই বাড়িঘর কোন সমস্যা নাই। আর রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সুন্দরবনের দুরত্ত ১৪ কিলোমিটার, আর হ্যারিটেজ অংশের দুরত্ত ৬০-৭০ কিলোমিটার। ফলে সুন্দরবনের কোন ক্ষতি হওয়ার সম্বাবনা নাই বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এ সময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রনালয়ের সচিব মেছবাহ উল আলম, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মনোয়ার ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এম, এ, এন ছিদ্দিক, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পবন চৌধূরী, জ্বালানী ্ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, নৌ-পরিবহন মন্ত্রনালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব অশোক মাধব রায়, প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ ইউনুস আলী, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আব্দুস সামাদ, মংলা বন্দও কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্য্যালয়ের পরিচালক মোঃ নাফিউল হাসান, বেজার প্রকল্প পরিচালক মোঃ হারুনুর রশিদ, বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোঃ জাহাংগীর আলম প্রমূখ।