সকালবেলা অনলাইন ডেস্কঃ
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চীনফেরত শিক্ষার্থীর শরীরে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কোনও লক্ষণ নেই।
রোববার রাজধানীর মহাখালীতে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইডিসিআর) কার্যালয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
চীনে করোনাভাইরাস মহামারী আকার ধারণ করলে গত ২৯ জানুয়রি দেশে ফেরেন নীলফামারীর ডোমার ওই যুবক। তিনি চীনের আনুই ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন।
মেডিকেল পরীক্ষায় চীনে তার দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া না গেলেও সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হলে তাকে নীলফামারীর ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও সিভিল সার্জনের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়। শনিবার সকালে শ্বাসকষ্ট হলে এই শিক্ষার্থীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সকালবেলাকে ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, হাসপাতালে ভর্তির সময় এই যুবকের মধ্যে করোনাভাইরাসের কোনও লক্ষণ ছিল না। তিনি এক ধরনের শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তাকে আমরা পর্যবেক্ষণে নিয়ে এবং তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তার অবস্থা এখন ভালো।
রোববার রাজধানীর মহাখালীতে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইডিসিআর) কার্যালয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
চীনে করোনাভাইরাস মহামারী আকার ধারণ করলে গত ২৯ জানুয়রি দেশে ফেরেন নীলফামারীর ডোমার ওই যুবক। তিনি চীনের আনুই ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন।
মেডিকেল পরীক্ষায় চীনে তার দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া না গেলেও সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হলে তাকে নীলফামারীর ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও সিভিল সার্জনের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়। শনিবার সকালে শ্বাসকষ্ট হলে এই শিক্ষার্থীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সকালবেলাকে ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, হাসপাতালে ভর্তির সময় এই যুবকের মধ্যে করোনাভাইরাসের কোনও লক্ষণ ছিল না। তিনি এক ধরনের শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তাকে আমরা পর্যবেক্ষণে নিয়ে এবং তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তার অবস্থা এখন ভালো।