সকালবেলা অনলাইন শিক্ষা ডেস্কঃ
প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে : দেখেও না দেখার ভান প্রশাসনের
পটুয়াখালীর দুমকিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে প্রকাশ্যেই চলছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের গাইড ও নোট বইয়ের অবাধে বেচা-কেনা। এ বিষযে দুমকি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শঙ্কর কুমার বিশ্বাস বলেন, আগে নিউজ করেন তারপরে ব্যবস্থা নিব।।
প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে : দেখেও না দেখার ভান প্রশাসনের
পটুয়াখালীর দুমকিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে প্রকাশ্যেই চলছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের গাইড ও নোট বইয়ের অবাধে বেচা-কেনা। এ বিষযে দুমকি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শঙ্কর কুমার বিশ্বাস বলেন, আগে নিউজ করেন তারপরে ব্যবস্থা নিব।।
একশ্রেণির পুস্তক ব্যবসায়ী লোভনীয় কমিশনে নাম করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের এ সব গাইড ও নোটবই কিনতে বাধ্য করছেন। প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বুক লিস্ট সরবরাহ করায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ সব নোট ও গাইড বই কিনে দিচ্ছেন সন্তানদের।
উপজেলা শহরের ইসলামিয়া লাইব্রেরি, আলম লাইব্রেরি, দেলোয়ার লাইব্রেরি, ছালাম লাইব্রেরি, লেবুখালী টিচার্স লাইব্রেরিসহ অন্তত ১৫-২০টি বইয়ের দোকান ঘুরে নোট ও বিভিন্ন প্রকাশনীর গাইড ও নোট বই বেচা-বিক্রি প্রত্যক্ষ করা গেছে।
উল্লেখিত বইয়ের দোকানগুলোতে প্রাথমিক স্তরের বাংলা-ইংরেজির নোটবই ও সমাধান বই বিক্রি হচ্ছে। বই বিক্রেতারা কোনোরকম রাখ-ঢাক না রেখে প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে বিক্রি করছেন নিষিদ্ধ গাইড ও নোট বই। যা দেখেও না দেখার ভান করছে প্রশাসন।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, নোট ও গাইড বই বিক্রিতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও আমাদের কিছু করার নেই। কারণ বিক্রি বন্ধের ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।