অনলাইন ডেস্ক:
আজ বুধবার দুপুর ১২ টায় চুনারুঘাট পৌরসভার বাল্লা রোডে দেখা যায়, স্টেশনারি, কাপড় দোকান, মুদি দোকান, মোবাইলের দোকান এমনকি চায়ের স্টলসহ অনেক দোকান খোলা। উত্তর বাজার হাসপাতালের সামনে দেখা গেলো এমন দৃশ্য। এসব দোকানে মানুষের ভিড়। গল্প আড্ডাবাজি চলছে সমানে। অথচ করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি বিবেচনায় এই পৌরসভাসহ ৩টি ইউনিয়নকে ‘রেড জোন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ বুধবার চুনারুঘাটে রেড জোনের আওতাধীন কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, লকডাউন চলছে ঢিলেঢালাভাবে। লকডাউন হওয়া এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের জন্য প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা খুব কমই মানা হচ্ছে। রাস্তাঘাটে অবাধে চলাচল করছে মানুষ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বিবেচনা করে চুনারুঘাট পৌরসভা, উপজেলার রানীগাঁও, দেওরগাছ ও উবাহাটা ইউনিয়নকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করে স্বাস্থ্য বিভাগ। ১৫ জুন রেড জোন ঘোষণার পর ১৬ জুন সকাল ৬টা থেকে ঘোষিত এলাকায় রেড জোন কার্যকর করা হয়।
হবিগঞ্জ সিভিল সার্জন অফিস থেকে জারি করা গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেড জোনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বর্ধিত শিফটে কৃষিকাজ করা যাবে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে গ্রামাঞ্চলে কলকারখানা ও কৃষিপণ্য উৎপাদন কারখানায় কাজ করা যাবে। তবে শহরের সব বন্ধ থাকবে, বাসা থেকে অফিসের কাজ করা যাবে, কোন ধরণের জনসমাবেশ করা যাবে না। রিকসা, ভ্যান, থ্রিহুইলার বা নিজস্ব গাড়ি চলাচল করবে না। মহাসড়কে জোনের ভেতর কোন যানবাহন চলবে না। জোনের ভেতরে ও বাহিরে মালবাহী যান কেবল রাতে চলাচল করতে পারবে, এই জোনের অর্ন্তগত কেবল মুদি দোকান, ঔষদের দোকান খোলা থাকবে। রেস্টুরেন্ট ও খাবারের দোকানে কেবল হোম ডেলিভারি সার্ভিস চালু থাকবে। বাজারে শুধু প্রয়োজনে যাওয়া যাবে। তবে এই নির্দেশনা মানছে না কেউ। সবাই চলছে উল্টোরথে।
চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিত রায় দাশ বলেন, চুনারুঘাট পৌরসভাসহ ৩টি ইউনিয়ন রেড জোন ঘোষণা করার পর থেকেই এলাকাগুলোকে প্রশাসনের কঠোর নজরধারীর মধ্যে আনা হয়েছে। আইন যারা মানছেন না তাদেরকে অর্থদণ্ড করা হচ্ছে। চুনারুঘাটের সহকারী কমিশনার মিল্টন পাল ও জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে নিযুক্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমান খানের নেতৃত্বে রেড জোন এলাকায় প্রতিদিন অভিযান চলে।
চুনারুঘাট পৌর সভার মেয়র নাজিম উদ্দিন সামসু বলেন, পৌর সভার প্রবেশ পথ ঢাকা-সিলেট পুরাতন মহাসড়কের উত্তর বাজার টেলিফোন একচেঞ্জ ও চন্দনা কলেজ গেইট, বাল্লা রোডের আলিম উল্লাহ মাদরাসার সামনে বাঁশ দিয়ে ব্যরিকেড দেওয়া হয়েছে। অপ্রয়োজনীয় কোন যানবাহন শহরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। জনগনকে সচেতন করা হচ্ছে। পৌর সভার কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছেন। আশা করছি দুই-এক দিনের মধ্যে লকডাউন আরও কার্যকর হবে।
দেওরগাছ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শামছুন্নাহার চৌধুরী বলেন, আমার ইউনিয়নে লকডাউন মোটামুটি কার্যকর করা সম্ভব হয়েছে। মেম্বাররদের নেতৃত্বে ওয়ার্ড কমিটিগুলো কার্যকর করা হয়েছে। মানুষ ঘর থেকে কম বের হচ্ছে। চায়ের দোকানগুলো বন্ধ রয়েছে।
রানীগাঁও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নুরুল মুমিন চৌধুরী বলেন, এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। যেহেতু বিষয়টি মানুষের কাছে নতুন সেহেতু গ্রামের মানুষ গুলোকে বুঝিয়ে লকডাউন র্কাযকর করতে হচ্ছে।
উবাহাটা ইউনিয়নেরর চেয়ারম্যান রজব আলী বলেন, যেহেতু ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক এ ইউনিয়নের উপর দিয়ে গেছে তাই আমার ইউনিয়নে লকডাউন কার্যকর করা কঠিন কাজ। প্রতিদিন মাইকিং করা হচ্ছে। গ্রামের বাজারগুলো দুপুর ২টার মধ্যেই বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুর ১২ টায় চুনারুঘাট পৌরসভার বাল্লা রোডে দেখা যায়, স্টেশনারি, কাপড় দোকান, মুদি দোকান, মোবাইলের দোকান এমনকি চায়ের স্টলসহ অনেক দোকান খোলা। উত্তর বাজার হাসপাতালের সামনে দেখা গেলো এমন দৃশ্য। এসব দোকানে মানুষের ভিড়। গল্প আড্ডাবাজি চলছে সমানে। অথচ করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি বিবেচনায় এই পৌরসভাসহ ৩টি ইউনিয়নকে ‘রেড জোন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ বুধবার চুনারুঘাটে রেড জোনের আওতাধীন কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, লকডাউন চলছে ঢিলেঢালাভাবে। লকডাউন হওয়া এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের জন্য প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা খুব কমই মানা হচ্ছে। রাস্তাঘাটে অবাধে চলাচল করছে মানুষ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বিবেচনা করে চুনারুঘাট পৌরসভা, উপজেলার রানীগাঁও, দেওরগাছ ও উবাহাটা ইউনিয়নকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করে স্বাস্থ্য বিভাগ। ১৫ জুন রেড জোন ঘোষণার পর ১৬ জুন সকাল ৬টা থেকে ঘোষিত এলাকায় রেড জোন কার্যকর করা হয়।
হবিগঞ্জ সিভিল সার্জন অফিস থেকে জারি করা গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেড জোনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বর্ধিত শিফটে কৃষিকাজ করা যাবে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে গ্রামাঞ্চলে কলকারখানা ও কৃষিপণ্য উৎপাদন কারখানায় কাজ করা যাবে। তবে শহরের সব বন্ধ থাকবে, বাসা থেকে অফিসের কাজ করা যাবে, কোন ধরণের জনসমাবেশ করা যাবে না। রিকসা, ভ্যান, থ্রিহুইলার বা নিজস্ব গাড়ি চলাচল করবে না। মহাসড়কে জোনের ভেতর কোন যানবাহন চলবে না। জোনের ভেতরে ও বাহিরে মালবাহী যান কেবল রাতে চলাচল করতে পারবে, এই জোনের অর্ন্তগত কেবল মুদি দোকান, ঔষদের দোকান খোলা থাকবে। রেস্টুরেন্ট ও খাবারের দোকানে কেবল হোম ডেলিভারি সার্ভিস চালু থাকবে। বাজারে শুধু প্রয়োজনে যাওয়া যাবে। তবে এই নির্দেশনা মানছে না কেউ। সবাই চলছে উল্টোরথে।
চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিত রায় দাশ বলেন, চুনারুঘাট পৌরসভাসহ ৩টি ইউনিয়ন রেড জোন ঘোষণা করার পর থেকেই এলাকাগুলোকে প্রশাসনের কঠোর নজরধারীর মধ্যে আনা হয়েছে। আইন যারা মানছেন না তাদেরকে অর্থদণ্ড করা হচ্ছে। চুনারুঘাটের সহকারী কমিশনার মিল্টন পাল ও জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে নিযুক্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমান খানের নেতৃত্বে রেড জোন এলাকায় প্রতিদিন অভিযান চলে।
চুনারুঘাট পৌর সভার মেয়র নাজিম উদ্দিন সামসু বলেন, পৌর সভার প্রবেশ পথ ঢাকা-সিলেট পুরাতন মহাসড়কের উত্তর বাজার টেলিফোন একচেঞ্জ ও চন্দনা কলেজ গেইট, বাল্লা রোডের আলিম উল্লাহ মাদরাসার সামনে বাঁশ দিয়ে ব্যরিকেড দেওয়া হয়েছে। অপ্রয়োজনীয় কোন যানবাহন শহরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। জনগনকে সচেতন করা হচ্ছে। পৌর সভার কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছেন। আশা করছি দুই-এক দিনের মধ্যে লকডাউন আরও কার্যকর হবে।
দেওরগাছ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শামছুন্নাহার চৌধুরী বলেন, আমার ইউনিয়নে লকডাউন মোটামুটি কার্যকর করা সম্ভব হয়েছে। মেম্বাররদের নেতৃত্বে ওয়ার্ড কমিটিগুলো কার্যকর করা হয়েছে। মানুষ ঘর থেকে কম বের হচ্ছে। চায়ের দোকানগুলো বন্ধ রয়েছে।
রানীগাঁও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নুরুল মুমিন চৌধুরী বলেন, এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। যেহেতু বিষয়টি মানুষের কাছে নতুন সেহেতু গ্রামের মানুষ গুলোকে বুঝিয়ে লকডাউন র্কাযকর করতে হচ্ছে।
উবাহাটা ইউনিয়নেরর চেয়ারম্যান রজব আলী বলেন, যেহেতু ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক এ ইউনিয়নের উপর দিয়ে গেছে তাই আমার ইউনিয়নে লকডাউন কার্যকর করা কঠিন কাজ। প্রতিদিন মাইকিং করা হচ্ছে। গ্রামের বাজারগুলো দুপুর ২টার মধ্যেই বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।